৬নং পাটুয়াভাঙ্গা ইউনিয়নের শিমুলিয়া গ্রামে অবস্থিত।
৬নং পাটুয়াভাংগা ইউনিয়ন পরিষদ থেকে শিমুলিয়া চৌরাস্তা ভায়া পূর্ব উত্তর দিকে সএনজি/অটোরিকশায় যেতে হয়।
0
মেজর মতিউর রহমান অবসর প্রাপ্ত হওয়ার পর ধার্মিক দিক দিয়ে খুব বেশি আগ্রহী হয় এবং পিরালী শুরু করেন। অনেক জায়গার অনেক লোক তার কাছে মুরিদ হয় এবং দ্বীন ইসলামের পথে চলে। কোন একদিন এক হিন্দু ভদ্র লোক উক্ত পীরের নিকট ইসলাম ধর্ম গ্রহন করে মুরীদ হওয়ায় ঐ হিন্দু ভদ্র লোকের পিতামাতা মেজর মতিউর রহমান সাহেবের নামে থানায় অভিযোগ করেন। পুলিশ তদন্তে আসার পর পীরের মুরিদদের সাথে কথা কাটাকাটি শুরু হয়। এক পর্যায়ে মুরীদ এবং পুলিশ সদস্যদের সাথে সংঘর্ষ বেধে যায় । এই ঘটনাকে উল্লেখ করে তৎকালীন প্রেসিডেন্ট হোসাইন মাহমুদ এরশাদ এর নির্দেশ ক্রমে পুলিশ বাহিনী উক্ত পীরের আস্তানায় আগুন ধরিয়ে দেয় । ফলে পীরের আস্তানা ও শিমুলিয়া গ্রাম অগ্নি গর্ভে চলে যায় এবং পীরের পরাজয় ঘটে। ঘটনার পর উক্ত গ্রামে সরকারীভাবে ক্ষতিগ্রস্তদের মধ্যে টিনের ঘর তৈরি করে দেওয়া হয়। ঘটনার তারিখ ৬ই ডিসেম্বার ১৯৮৯ইং।
পরিকল্পনা ও বাস্তবায়নে: মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ, এটুআই, বিসিসি, ডিওআইসিটি ও বেসিস